বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রণয়ন ও অনুমোদন. সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০১০-২১, পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, মন্ত্রণালয়/বিভাগ কর্তৃক গৃহীত নীতিমালা/দলিল, সরকারের অন্যান্য কৌশলপত্র (যেমন জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল), নির্বাচনী ইশতেহার এবং সময়ে সময়ে সরকার কর্তৃক ঘোষিত কর্মসূচির আলোকে কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রণয়ন করবে। কৌশলগত উদ্দেশ্যের সঙ্গে মিল রেখে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জনের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ সংশ্লিষ্ট অর্থ-বছরের বাজেট বরাদ্দের আলোকে বার্ষিক কর্মসস্পাদন চুক্তির কার্যক্রমসমূহ চিহ্নিত করবে। মন্ত্রণালয়/বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমসমূহ, কার্যক্রমের বিপরীতে কর্মসম্পাদন সূচকসমূহ, লক্ষ্যমাত্রাসমূহ অনুমোদন করবেন। খসড়া বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রণয়নের পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে দাখিল করতে হবে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রণীত বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে ভিন্নতা পরিহার এবং সামঞ্জস্য বজায় রাখা ও সমন্বিত কার্যক্রম নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে খসড়া বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিসমূহ সরকারি কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কারিগরি কমিটি কর্তৃক পর্যালোচনা করা হবে। পর্যালোচনান্তে কারিগরি কমিটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগকে ফিডব্যাক (feedback)/পরামর্শ প্রদান করবে। কারিগরি কমিটির ফিডব্যাক/পরামর্শের আলোকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি পরিমার্জনপূর্বক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রেরণ করবে। পরবর্তী সময়ে উক্ত চুক্তি অনুমোদনের জন্য কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটিতে উপস্হাপন করা হবে। উক্ত কমিটিতে অনুমোদিত বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিসমূহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগের সিনিয়র সচিব/সচিব এবং মন্ত্রিপরিষদ সচিবের মধ্যে স্বাক্ষরিত হবে। স্বাক্ষরিত বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিসমূহ স্ব স্ব মন্ত্রণালয়/বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে।