কর্মসম্পাদন সূচকের লক্ষ্যমাত্রা সুনির্দিষ্টকরণ নমুনা ধারাবাহিকতা

কর্মসম্পাদন সূচকের লক্ষ্যমাত্রা সুনির্দিষ্টকরণ. লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে কর্মসম্পাদন উন্নয়নের চালিকাশক্তি। সুতরাং লক্ষ্যমাত্রা একইসঙ্গে অর্জনযোগ্য এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষী হওয়া উচিত। লক্ষ্যমাত্রাসমূহকে নিম্নরূপ ৫ দফা স্কেলে বিন্যস্ত করতে হবে: অসাধারণ অতি উত্তম উত্তম চলতি মান চলতি মানের নিম্নে ১০০% ৯০% ৮০% ৭০% ৬০% উল্লেখ্য, কোন কর্মসম্পাদন সূচকের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে প্রকৃত অর্জন ৬০% এর নীচে হলে প্রাপ্ত মান ধরা হবে ০ (শূন্য)। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির লক্ষ্যমাত্রা প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০১০-২০২১, পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা এবং মধ্যমেয়াদি বাজেট কাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। সেক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়/বিভাগের প্রধান প্রধান কার্যক্রম, কর্মসূচি এবং সকল উন্নয়ন প্রকল্পের লক্ষ্যমাত্রা বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে প্রতিফলিত হওয়া বাঞ্ছনীয়। লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী দুই বছরের প্রকৃত অর্জন ও অর্জনের প্রবৃদ্ধি, মন্ত্রণালয়/বিভাগের সক্ষমতা এবং বিরাজমান বাস্তবতা বিবেচনা করতে হবে। কলাম-১৪-১৫: ২০১৩-১৪ ও ২০১৪-১৫ অর্থবছরের প্রকৃত অর্জন এবং ২০১৫-১৬ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার ভিত্তিতে ২০১৬-১৭ এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রক্ষেপিত লক্ষ্যমাত্রা কলাম ১৪ ও ১৫-এ প্রদর্শন করতে হবে।