ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনাঃ নমুনা ধারাবাহিকতা

ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনাঃ. সমবায় এর সংখ্যা যৌক্তিক পর্যায়ে নিয়ে আসার জন্য অবসায়নে ন্যাস্ত সমবায় সমিতিগুলোর অবসায়ন দ্রুত নিস্পত্তি করা আগামী অর্থ বছরের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। অকার্যকর হয়ে পড়া সমবায় সমিতিসমুহকে পূনকার্যকর করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। পাশাপাশি উপজেলা ভিত্তিক সুনির্দিষ্ট সংখ্যক সমিতি চিহ্নিত করে উৎপাদনমুখী সমিতিতে রূপান্তর করার উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হবে। উদ্ভাবনী উদ্যোগের মাধ্যমে উপজেলা সমবায় কার্যালয়ের নাগরিক সেবা সহজ করা ও ট্রেড ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি সহায়তা প্রদান করার মাধ্যমে সমবায় উদ্যোক্তা সৃষ্টি করা ও আত্ম-কর্মসংস্থানের পথ সুগম করাও অন্যতম লক্ষ্য। সমবায়ের মাধ্যমে দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধি এবং উৎপাদিত পণ্য সরাসরি ভোক্তাদের নিকট সুলভ মূল্যে পৌছে দেয়ার লক্ষ্যে সমবায় পণ্যের ব্রান্ডিং, বাজারজাতকরণে সহায়তা করা হবে। এছাড়া সমবায়ের মাধ্যমে নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী, সুবিধাবঞ্চিত ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠী ও মহিলাদের সরাসরি ও বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সামাজিক ও আর্থিক বৈষম্য হ্রাস এবং জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে ও ক্ষমতায়নের জন্য প্রকল্প/কর্মসূচি গ্রহণে সমবায় অধিদপ্তরে প্রকল্প/কর্মসূচির প্রস্তাব প্রেরণ করা হবে। ২০২০-২১ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জনসমূহঃ ০১ টি উৎপাদনমুখি সমবায় সংগঠন করা হবে; ১০০ জনকে চাহিদাভিত্তিক ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে; বার্ষিক নির্বাচনী ক্যালেন্ডার মোতাবেক ১০০% সমবায়ের নির্বাচন অনুষ্ঠান নিশ্চিত করা হবে; ২৫ জনের সমবায় সংগঠনের মাধ্যমে স্ব-কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। উপক্রমণিকা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর উপজেলা সমবায় কার্যালয়,কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী এর পক্ষে উপজেলা সমবায় অফিসার,কিশোরগঞ্জ,নীলফামারী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর জেলা সমবায় কার্যালয়, নীলফামারী এর পক্ষে এর মধ্যে ২০২০ সালের ০৭ জুলাই তারিখে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (২০২০-২১) স্বাক্ষরিত হল। সেকশন ১: উপজেলা সমবায় কার্যালয়, কিশোরগঞ্জ,নীলফামারী এর রূপকল্প, অভিলক্ষ্য, কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ এবং কার্যাবলী