জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন-এর মধ্যে ¯^v¶wiZ

সচিব, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়

এবং

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন-এর মধ্যে ¯^v¶wiZ

বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি

জুলাই ১, ২০১৬-জুন ৩০, ২০১৭

পৃষ্ঠা : ১

সূচিপত্র

কমিশনের কর্মসম্পাদনের সার্বিকচিত্র............................................................................................ ০৩

প্রস্তাবনা................................................................................................................................ ০৪

সেকশন ১: কমিশনের রূপকল্প (vision), অভিলক্ষ্য (Mission), কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ এবং কার্যাবলি...... ০৫

সেকশন ২: কমিশনের কার্যক্রমের চূড়ান্ত ফলাফল ও প্রভাব (Outcome/Impact).................................. ০৬

সেকশন ৩: কৌশলগত উদ্দেশ্য, অগ্রাধিকার, কার্যক্রম, কর্মসম্পাদন সূচক এবং লক্ষ্যমাত্রাসমূহ....................... ০৮

সংযোজনী ১ : আদ্যক্ষরাসমূহ....................................................................................................... ১৪

সংযোজনী ২ ; জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের কর্মসম্পাদনের সূচকসমূহ ও পরিমাপ পদ্ধতি............................... ১৫

সংযোজনী ৩ : কর্মসম্পাদনের লক্ষ্য মাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে অন্য মন্ত্রণালয়/বিভাগের উপর নির্ভরশীলতা................ ১৭

পৃষ্ঠা : ২

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের কর্মসম্পাদনের সার্বিক চিত্র

(Overview of the Performance of the Commission)

সাম্প্রতিক অর্জন, চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনা ঃ

সাম্প্রতিক বছর সমুহের (৩ বছর) প্রধান অর্জনসমূহ ঃ

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন আইন ২০১৩ এর ২৯ নং আইন এর ধারা ৩ বলে নদী রক্ষা কমিশন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। গত ৫ আগষ্ট ২০১৪ সালে চেয়ারম্যান ও সার্বক্ষণিক সদস্যের mgš^‡q কমিশন দাপ্তরিক কাজ শুরচ করেছে। কমিশনের বয়স মাত্র ২০ মাস। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন নদীর অবৈধ দখল, নদীর দূষণ, পানি ও পরিবেশ দূষণ, শিল্প কারখানা কর্তৃক সৃষ্ট নদী দূষণ, অবৈধ কাঠামো নির্মাণ ও নানাবিধ অনিয়মকল্পে নদীর ¯^vfvweK প্রবাহ পুনরচদ্ধার, নদীর যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ এবং নৌ-পরিবহন যোগ্য হিসেবে গড়িয়া তোলাসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে নদীর বহুমাত্রিক ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য এই কমিশন গঠন করা হয়েছে। নদী কমিশন আইনের ধারা ১২ মোতাবেক ১৩ টি কার্যাবলি কমিশনের উপর অর্পণ করা হয়েছে। তার মধ্যে mgš^q, নদীর অবৈধ দখলমুক্ত, পুণ:দখল রোধ, বিলুপ্ত/মৃত নদী খনন, তথ্য ভান্ডার উন্নয়ন, নদীর পরিবেশগত ভারসাম্য বিভিন্ন মেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ, জনসচেতনতা বৃদ্ধি, নিয়মিত পরিদর্শন, এবং দেশের খাল জলাশয় সমুদ্র উপকূল দখল ও দূষণমুক্ত রাখার লক্ষ্যে সরকারের নিকট সুপারিশ করা এবং আইনের ধারা ১৩(১) মোতাবেক জাতীয় সংসদে প্রতিবেদন পেশের নিমিত্ত সরকারের নিকট বাৎসরিক প্রতিবেদন পেশের দায়িত্বও প্রদান করা হয়েছে।

সমস্যা ও চ্যালেঞ্জসমূহ ঃ

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাংগঠনিক কাঠামো অনুমোদন না হওয়াতে জনবলের অভাবে কাঙ্খিত অর্পিত কাজকর্ম ¯^vfvweKfv‡e করা সম্ভব হচ্ছে না। নদীর তীরভূমি, পানি, পানির ব্যবহার, নৌপথ ইত্যাদি সম্পর্কিত বিদ্যমান আইন, বিধি, নীতিমালা ইত্যাদির সঙ্গে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন আইনের অধিক্ষেত্র এবং প্রয়োগিক ক্ষেত্রে আইনগত সাংঘর্ষিক অবস্থা বিদ্যমান। এছাড়া বাংলাদেশের নদ-নদীর সংখ্যা সম্পর্কে নির্ভরশীল তথ্য ভান্ডারও বিদ্যমান নেই।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ঃ

(ক) নদী কমিশনের সকল স্তরে পেশাগত ও দক্ষ লোক নিয়োগ করা।

(খ) বাংলাদেশের মৃত বিলুপ্ত ও অর্ধমৃত নদী ও খালে পানির প্রবাহ চালু করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রণয়ন করা।

(গ) নদী রক্ষা জন্য ¯^í মেয়াদী ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা প্রণয়ন করে সরকারের নিকট সুপারিশ পেশ করা।

(ঘ) বাংলাদেশের সকল নদ-নদীর প্রোফাইল ভিত্তিতে ¯^qs সম্পূর্ণ তথ্য ভান্ডার সৃষ্টি করা।

২০১৬-১৭ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জনসমূহ ঃ

(ক) জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাংগঠনিক কাঠামো চূড়ান্ত করে প্রয়োজনীয় সংখ্যক লোক নিয়োগ প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করণ;

(খ) কমিশনের দাপ্তরিক কাজকর্ম সম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় বিধি প্রণয়ন, যানবাহন, যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করাসহ প্রয়োজনীয় বই পত্রাদি

ক্রয়/সংগ্রহ চূড়ান্ত করা হবে।

(গ) নদী কমিশনের সাথে মাঠ পর্যায়ে যোগসূত্র স্থাপনের জন্য উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে উপজেলা নদী রক্ষা কমিটি,

জেলা নদী রক্ষা কমিটি ও বিভাগীয় নদী রক্ষা কমিটির সাথে নিবিড় কার্যকর সম্পর্ক ও যোগাযোগ পড়ে তোলা।

পৃষ্ঠা : ৩

প্রস্তাবনা (Preamble)

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চেয়ারম্যান, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন

এবং

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সচিব, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়-এর মধ্যে ২০১৬সালের ..............মাসের............তারিখে এই বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি ¯^v¶wiZ হল।

এই চুক্তিতে ¯^v¶iKvix উভয়পক্ষ নিম্নলিখিত বিষয়সমূহে সম্মত হলেন :

১।

২।

৩।

৪।

৫।

পৃষ্ঠা : ৪

সেকশন-১

মন্ত্রণালয়/বিভাগের রচপকল্প (Vision), অভিলক্ষ্য (Mission), কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ এবং কায্যাবলী ঃ

1. রচপকল্প (Vision) :

দূষণ, দখল ও পয়বর্জ্য নিষ্কাশন প্রতিরোধে কার্যকর সুপারিশের মাধ্যমে নাব্য নদী ও নৌ পথ গড়ে তোলা।

2. অভিলক্ষ্য (Mission) :

নদী সংশ্লিষ্ট সরকারি, বেসরকারী, আধাসরকারি ও এনজিওর সহযোগিতায় নদীর অবৈধ দখল, দূষণ প্রতিরোধে জাতীয় জনসচেতনতা বৃদ্ধিসহ দেশের খাল বিল, জলাশয়, নদী ও সমুদ্র উপকূল রক্ষা ও দূষণমুক্ত রাখার বিষয়ে সরকারকে সুপারিশ করা।

3. কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ (Strategic Objectives) :

1.3.1 কমিশনের কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ

১. নৌ, স্থল ও সমুদ্রবন্দরের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি।

২. অভ্যন্তরীণ ও উপকূলীয় নৌ-পরিবহন ব্যবস্থাপনা দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি।

৩. সমুদ্র, নৌ ও স্থলবন্দরের উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন।

১.৩.২ আবশ্যিক কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ

১. উদ্ভাবন ও অভিযোগ প্রতিকারের মাধ্যমে সেবার মানোন্নয়ন।

২. দক্ষতার সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়ন।

৩. প্রশাসনিক সংস্কার ও নৈতিকতার উন্নয়ন।

৪. তথ্য অধিকার ও ¯^cÖ‡Yvw`Z তথ্য প্রকাশ বাস্তবায়ন।

৫. আর্থিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন।

4. কার্যাবলী (Function) : জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন আইনের ধারা ১২ b¤^‡i নিম্নবর্ণিত

কার্যাবলী সম্পাদন করছে ঃ

1. নদী সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর ও সংস্থার কার্যাবলীর মধ্যে কার্যকর mgš^q

সাধনের সুপারিশ করা।

2. নদীর অবৈধ দখল, দূষণ, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, নদীর নাব্যতা ইত্যাদি বিষয়ে যথাবিহিত কার্যক্রম গ্রহণের জন্য সরকারকে তথ্যভিত্তিক সুপারিশ করা।

3. নদীর আর্থ সামাজিক বহুমুখী ব্যবহার এবং নদী টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য ¯^íKvjxb ও

দীর্ঘকালীন পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য মাঠপর্যায়ে তথ্য ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে সরকারের

নিকট সুপারিশ পেশ।

4. নদ-নদী উপকূল ও জলাধার পরিদর্শন ও পরিবীক্ষণের মাধ্যমে নদী রক্ষণাবেক্ষণ, নদীর নাব্যতা ইত্যাদি

সংরক্ষণের জন্য সুপারিশ পেশ করা।

পৃষ্ঠা :৫

আমি, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান হিসাবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রীর প্রতিনিধি নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব-এর নিকট অঙ্গীকার করছি যে, এই চুক্তিতে বর্ণিত ফলাফল অর্জনে সচেষ্ট থাকব।

আমি, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় নৌ-পরিবহন মন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসাবে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন-এর চেয়ারম্যান-এর নিকট অঙ্গীকার করছি যে, এই চুক্তিতে বর্ণিত ফলাফল অর্জনে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করব।

¯^v¶wiZ:

চেয়ারম্যান তারিখ:

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন

সচিব তারিখ:

নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়

সংযোজনী-১

আদ্যক্ষরা

(Acronyms)

1. BIWTA Bangladesh Inland Water Transport Authority

2. BWDB Bangladesh Water Development Board

3. BPC Bangladesh Porjoton Corporation

4. LGED Local Government Engineering Department

5. DOE Department of Environment

6. DSCC Dhaka South City Corporation

7. DNCC Dhaka North City Corporation

8. DWASA Dhaka Water and Sewerage Authority

9. DLR Department of Land & Record

10. DOS Department of Shipping

11. JRC Joint River Commission

12. WRPO Water Resources Planning Organization

-১৪-

/tmp/libreoffice_files_conversion/q5xlyJq6Okh.doc